Kotak Kanya Scholarship : কোটাক এডুকেশন ফাউন্ডেশন ছাত্রীদের জন্য এক বড় ধরনের সুযোগ এনেছে। ছাত্রীদের স্কলারশিপ বৃত্তি দেওয়ার পাশাপাশি পড়াশোনায় মেন্টরসিপ, স্পোকেন ইংলিশ সঙ্গে স্কিল শেখানো সমস্তই থাকছে। আর এর জন্য আবেদন সম্পূর্ণ অনলাইনেই করতে পারবেন।
Kotak Kanya Scholarship আবেদনের জন্য যোগ্যতা : আবেদন করতে গেলে, পড়ুয়াদের যে যোগ্যতা লাগবে তা হল :
- এই কোটাক কন্যা স্কলারশিপের জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের ইঞ্জিনিয়ারিং/ MBBS/ আর্কিটেকচার/ ডিজাইন/ ইন্টিগ্রেটেড LLB-এর মতো প্রফেশনাল আন্ডার গ্র্যাজুয়েট কোর্সে পাঠরত হতে হবে।
- আবেদনকারীদের বর্তমানে আন্ডার গ্র্যাজুয়েট কোর্সের প্রথম বর্ষে পাঠরত হতে হবে।
- পড়ুয়াদের ৮৫% নম্বর সহ উচ্চমাধ্যমিক পাশ করতে হবে।
- আবেদনকারী পড়ুয়ার পরিবারের মোট বার্ষিক আয় ৩,২০,০০০ টাকার কম হতে হবে।
- এই স্কলারশিপে কেবলমাত্র মেয়ে শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারেন।
- এই স্কলারশিপের জন্য কোটাক মাহিন্দ্রা গ্রুপ, কোটাক এডুকেশন ফাউন্ডেশনের কর্মচারীদের সন্তানরা আবেদন করতে পারবেন না।
কোটক কন্যা স্কলারশিপ কী?
কোটাক মাহিন্দ্রা কোম্পানি এবং কোটক এডুকেশন ফাউন্ডেশন যুগ্মভাবে শুধুমাত্র ছাত্রীদের জন্য কোটক কন্যা স্কলারশিপের ব্যবস্থা করেছে।
| স্কলারশিপের ধরন | প্রাইভেট স্কলারশিপ |
| আবেদনের শেষ তারিখ | ৩০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ |
| আবেদন | অনলাইন পোর্টালে |
স্কলারশিপে অনুদান বা টাকার পরিমান :
- পড়ুয়াদের বার্ষিক ১,৫০,০০০ টাকা প্রদান করা হবে।
- এই টাকা পড়ুয়ারা ডিগ্রী কোর্সের অন্তিম বর্ষ পর্যন্ত পাবে।
- পড়ুয়ারা এই টাকা পড়াশোনার সামগ্রীসহ টিউশন ফি, হোস্টেল ফি, ইন্টারনেট, ল্যাপটপ, বই এবং স্টেশনারি জিনিস ইত্যাদি কেনার জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
আবেদন প্রক্রিয়া :
- Kotak Kanya Scholarship-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি (https://kotakeducation.org/kotak-kanya-scholarship/) ভিজিট করুন।
Click here for Official Website : https://kotakeducation.org/kotak-kanya-scholarship/
- ‘Start Application’ অপশনটি ক্লিক করতে হবে। আবেদনপত্রটি আপনার সামনে খুলে যাবে, আবেদনপত্রের সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য যথাযথ ভাবে পূরণ করুন।
- আবেদনপত্র ভরা হয়ে গেলে প্রয়োজনীয় নথিপত্র আপলোড করতে হবে।
- এবার ‘Terms and Conditions’ একসেপ্ট করে ‘Preview’ অপশনে ক্লিক করুন।
- সবশেষে ‘Submit’ অপশনে ক্লিক করে আবেদনপত্রটি সাবমিট করতে হবে।
বৃত্তির পরিমাণ :
- কোটক কন্যা স্কলারশিপের মাধ্যমে ছাত্রীরা বছরে দেড় লক্ষ (1.5 Lakh) টাকা পর্যন্ত বৃত্তি পেতে পারে।
- টিউশন ফি, হোস্টেল ফি, ইন্টারনেট, পরিবহন, একাডেমিকের খরচ, এমনকি ল্যাপটপ, বই এবং স্টেশনারির খরচ এই টাকার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
কারা আবেদন করতে পারবে : যে সমস্ত ভারতের নাগরিক ছাত্রীরা উচ্চ-মাধ্যমিক পাশ করার পর আরও পড়তে চান তারা এই সুযোগ পেতে পারেন। বর্তমানে ২০২৩ সালে যে সমস্ত ছাত্রীরা স্নাতক স্তরে ভর্তি হয়েছেন তারাই মূলত এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে আবেদনকারীদের পারিবারিক আয় বছরে 6 লক্ষ টাকার মধ্যে হতে হবে।
| কোর্স | মেডিকেল, নার্সিং, ইঞ্জিনিয়ারিং, এল.এল.বি কোর্স এছাড়াও অন্যান্য পেশাগত কোর্স যেমন ডিজাইন, আর্কিটেকচারে ভর্তি হতে হবে ছাত্রীদের। |
| মার্কস | আবেদনকারীদের 85% বা তার বেশি নম্বর সহ 12 শ্রেণী উত্তীর্ণ হতে হবে। |
| আয় | পরিবারের বার্ষিক আয় 6 লক্ষ টাকার কম হতে হবে। |
স্কলারশিপে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র :
- উচ্চমাধ্যমিকের মার্কশিট।
- কলেজের অ্যাকাডেমিক ফি স্ট্রাকচার।
- কলেজ থেকে পাওয়া বোনাফাইড স্টুডেন্ট সার্টিফিকেট।
- কলেজের বরাদ্দ করা সিটের নথিপত্র।
- পরিবারের মোট আয়ের ইনকাম সার্টিফিকেট।
- অভিভাবকের আইটি রিটার্ন ফর্ম।
- সচিত্র পরিচয়পত্র বাবদ আধার কার্ড।
- ব্যাঙ্কের পাসবুকের কপি।
- রঙিন পাসপোর্ট সাইজের একটি ছবি।
ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন হবার পরে যোগ্য প্রার্থীদের বার্ষিক অনুদান দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন : K C Mahindra Scholarship : বিদ্যার্থীরা এই স্কলারশিপে আবেদন করে !!! ৩০,০০০ টাকার সুবিধা পান লেখাপড়ার জন্য!!!










